বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাঙালির নিজস্ব মঞ্চ

শঠে শাঠ্যং

28 December, 2020 - By Bangla WorldWide

বাংলার জনজাতি আদিযুগের প্রধান জাতি

26 December, 2020 - 02:33:00 PM

আদি যুগে মানব জাতির গঠন, বৈশিষ্ট্য নিয়ে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, নৃ-গঠন ইত্যাদি নিয়ে পরিপূর্ণ ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। ভৌগোলিক অবকাঠামো, প্রাকৃতিক উপাদান নিয়ে গবেষণা অব্যাহত আছে। সেইসব পর্যবেক্ষণ করে কতিপয় বিষয়ে বিশ্লেষণ করতে তৎপর হয়েছি। এবিষয়ে পাশ্চাত্য পণ্ডিতরা যদি ঐক্যমত্যে পৌঁছাতে পারেন, তবে তা হবে বিশ্বে নতুন মাইলফলক। প্রচলিত উপাদান ও ব্যাখ্যাকে নতুনভাবে উপস্থাপন করার সুচিন্তিত প্রয়াসে বিষয়টির আংশিক সারমর্মের নিবেদন করা হলো। পাঠক, গবেষক, চিন্তকের যৌক্তিক আলোচনা, বিশ্লেষণে নিশ্চয়ই বিশ্ব এক নতুন ভাবনায় উপনীত হবে।

আরও পড়ুন

সহজ পাঠের দিন

25 December, 2020 - 03:05:00 PM

আমার যখন ছোট্টবেলা চিলের ঘরে, হলদে সবুজ দেওয়াল জুড়ে তিনটে চড়াই, বাক্স ভরা ঝিনুকমালা রংবেরঙের, একটা করে ছড়িয়ে ফেলি, আবার কুড়োই।

আরও পড়ুন

কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই

24 December, 2020 - 06:23:00 PM

ষাট দশকের পি.জি হাসপাতাল খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, ফাঁকা, বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের বিভাগীয় বাড়ি, ডাক্তার-নার্সের বাসস্থান, পুকুর, টেনিস কোর্ট, সবুজ গাছপালা যেন একটি সাজানো হেরিটেজের বাহক। ঐ হাসপাতলে পা রাখলে বোঝা যেত -এটা গোরাদের হাসপাতাল। ছা-পোষা বাঙালিরা যতটা পারত না যাওয়ার দিকেই ছিল অর্থাৎ এত পরিষ্কার, ফাঁকা তাঁদের জন্য অবশ্যই নয়। এই ধারণা শুধু লোকদের কথা বলব কেন? আমার অভিজ্ঞতা ও তাই বলে। সংশয়ের উৎকৃষ্ট উদাহরণ এইটি।

আরও পড়ুন

এত ক্ষুদ্র যন্ত্র হতে……

23 December, 2020 - 05:33:00 PM

সিদ্ধার্থ দেব, কুয়েত অয়েল কোম্পানির অবসরপ্রাপ্ত পেট্রোলিয়াম বিশেষজ্ঞ। মোবাইল ফোন, -এইটুকু একটা যন্ত্র! তার কি ক্ষমতা আর জনপ্রিয়তা। সকলের হাতে হাতে ঘুরছে; সে যেই হোক, পরম বিত্তশালী শিল্পপতি বা নিম্ন মধ্যবিত্ত কর্মচারী। অথচ এককালে ফোনের কি আকাল ছিল আমরা দেখেছি। ফোনের জন্য আবেদন করে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হত। তারপর একদিন দেবদূতের মত উদয় হতেন সরকারি ফোন কোম্পানির এক কর্মচারী। সগর্বে খবর দিতেন, -কাল আপনাদের বাড়িতে ফোন আসবে। উৎসবের বন্যা বয়ে যেত সারা বাড়ি। কর্মচারীটি “খুশি হয়ে দেওয়া চা-জলখাবারের সামান্য খরচ” পকেটস্থ করে চলে যেতেন, ফিরতেন পরের দিন সিনেমার হিরোর মত মেজাজে, সেই দুস্প্র

আরও পড়ুন

গোপন পুরী

19 December, 2020 - 03:50:00 PM

আমারও তো ইচ্ছে করে দেওয়াল ফুঁড়ি, কাঁচ ভাঙ্গি আমারও তো ইচ্ছে করে মেঘলা দিনে মেঘের সাথে আকাশ জুড়ে ভিজে পাখি। আমারও তো ইচ্ছে করে

আরও পড়ুন

মাতৃভূমি মা

18 December, 2020 - 12:17:00 PM

মা যে আমার মাতৃভূমি আমিতো মায়ের ভাস্কর্য

আরও পড়ুন

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম

17 December, 2020 - 04:07:00 PM

বাংলাদেশের উত্তরজনপদের জেলা শহর বগুড়া। শীতপ্রধান এবং গরম প্রধান অঞ্চল বললে ভুল হবে না। কিন্তু সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের ছেলেবেলা থেকেই দেখে এসেছি। যেটি কি না এখনও আমাদের বয়সের যারা আছেন, তাঁরা সেই সম্প্রীতি বজায় রেখেই চলেছি এবং সেইভাবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকেও সেই শিক্ষাই দিয়েছি। পরিবারের ভাইবোন থেকে শুরু করে পাড়া, স্কুল যেখানে যত বন্ধু বান্ধব পেয়েছি তাঁদের সঙ্গে মিলে মিশে বড় হয়েছি। কোথাও অসাম্প্রদায়িকতার লেশ মাত্র ছিল না। ধর্মীয় উৎসবগুলো যার যার নিজের মত করে পালন করার মধ্যে দিয়ে আনন্দ উৎসবে মেতে উঠতাম। এখনও সমভাবেই রয়েছে। হিংসা বিদ্বেষ সবকিছু ছাপিয়ে সবার উপরে মানুষ সত্য।

আরও পড়ুন

কোন্ স্বপনের দেশে

15 December, 2020 - 05:32:00 PM

আমার মন কেবল-ই ফিরে যায় সেই বাল্যে। সাত সকালে স্নান। পাটভাঙা নতুন জামা পরে পুজোতলায় ছুটতাম। কখনও দাদামশাইয়ের হাত ধরে। কখনও সখনও একলা ছুট। সেই ছুটতে গিয়ে কতবার পায়ের নখ উড়ে গিয়েছে! তবু দৌড় থামত না। ঢোলের বাজনা যতো কানে আসত, ভাবতাম পুজো ফুরিয়ে গেল— দৌড়... দৌড়। এক পুজোতলা থেকে আরেক পুজো তলায় দৌড়!

আরও পড়ুন

বকুলের ঘ্রাণ-দ্বিতীয় পর্ব

10 December, 2020 - 02:53:00 PM

যথা সময়ে হায়ার সেকেন্ডারী পরীক্ষা হয়ে গেল, তিন মাস পরে ফলও বের হল। প্রতিভা বোর্ডে সায়েন্স স্ট্রিমে সিক্সথ হয়ে শহরের লোককে তাক লাগিয়ে দিল। শুধু বিনু সেকেন্ড ডিভিশন পেল। আমার মত ফাঁকিবাজও ফার্ষ্ট ডিভিশন পেয়ে মা-বাবাকে খুশি করতে পেরেছিল। শুধু বিনুর জন্য ব্যথায়, কষ্টে ভেতরটা পুড়ে যাচ্ছিল। ওকে সান্ত্বনা দেবার ভাষা খুঁজে পাইনি। তবু বললাম, ‘ভাবিস না বিনু। বিএতে তুই নিশ্চয়ই খুব ভাল করবি।’আমার সান্ত্বনায় কী এসে যায়! বিনুর নত মুখ, ম্লান চোখে কান্নার আভাস। আমি জোর করে কান্না চেপে বিনুর কাছ থেকে পালিয়ে গেলাম।

আরও পড়ুন

বকুলের ঘ্রাণ

9 December, 2020 - 04:53:00 PM

আমাদের এই ছোট শহরে রয়েছে দুটো গার্লস স্কুল,তিনটে বয়েজ স্কুল ,একটা কলেজ আর একট সিনেমা হল | আমি চার্লস গর্ডন গার্লস হাই স্কুলে পড়তাম। প্রতিভা আর বেবি ক্লাস ওয়ান থেকেই আমার বন্ধু। আমাদের স্কুলটার নাম শুনলেই মনে হয় একটি বিখ্যাত কনভেন্ট। ১৮৮৮ সালে এই মহকুমা শহরের এস ডি ও স্কুলটির উদ্বোধন করেছিলেন। তাঁর নামেই নাম। বাংলা মিডিয়ামের স্কুলের নাম চার্লস গর্ডন গার্লস হাই স্কুল। কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন!ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত ছেলেরাও আমাদের সঙ্গে পড়ত। আতোয়ার, বিনু,দীপু আর শাহেদের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্ব ছিল ক্লাসের অন্য মেয়েদের চোখে ঈর্ষণীয়। স্কুল কম্পাউন্ডের মধ্যে ছিল একটা বড় ঘাট বাধানো পুকর,পুকুরের ওপারে ঘন ঝোপ আর অসংখ্য ফুলের গাছ—পলাশ, শিমুল আর কৃষ্ণচূড়া পরস্পরকে জড়িয়ে ভালবাসা ভালবাসা খেলত। পুকুরের ওপারে ওই ঘন ঝোপের মধ্যেই ছিল আমাদের খেলাঘর।পুতুল খেলার বয়সে আমরা তিন মেয়ে বন্ধু পুতুল খেলিনি তবে ছেলে বন্ধুদের সঙ্গে রান্নাবাটি খেলেছি। টিফিন পিরিয়ডে স্কুলের গেটের বাইরে মোহনদার দোকান থেকে মুড়ি-বাদাম, চানাচুর আর লজেন্স কিনে আমরা টিফিন করতাম। বিনুর বাবা ছিলেন শহরের নামকরা ধনী। পয়সটা বেশিরভাগ দিন ওই দিত। এতে আমাদের কোন লজ্জা ছিল না, ছিল অধিকার। পুকুর পারে বিনুরাও আমাদের সঙ্গে রান্নাবাটি খেলত। ছেলেরা জঙ্গল থেকে বাজার করে আনত। আমি, প্রতিভা আর বেবি লুচি পাতা দিয়ে লুচি ভেজে আগে ওদের খেতে দিতাম,পরে আমরা খেতে বসতাম।

আরও পড়ুন

SUBSCRIBE TO NEWSLETTER

SUSCRIBETE