পশ্চিমের চোখে পূর্ব ভ্রমণ
23 August, 2019 - By Bangla WorldWide
3 August, 2019 - 05:25:00 PM
মুর্শিদাবাদ মানেই নবাবিয়ানা। সাম্রাজ্য, সংগ্রাম, সিরাজউদ্দৌলার পতন আর ভারতের পরাধীনতার কথা মনে পড়ে যায়। তাই শুধু ইতিহাসের পাতা নয়, মুর্শিদাবাদ বেড়াতে গেলেও এই সব স্মৃতির সাক্ষী জড়িয়ে যায় পায়ে পায়ে। এখানে ইতিহাস কথা বলে প্রাসাদে, স্থাপত্যে, লোক কথা, মেলা, হাতের কাজে।
আরও পড়ুন25 July, 2019 - 01:18:00 PM
অক্টোবর ২০১৮-তে যখন তেল এভিভ বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন অফিসারের সামনে এসে দাঁড়ালাম, প্রথম প্রশ্ন হল 'একা?' উচ্ছ্বাস চাপতে না পেরে বললাম, "হ্যাঁ। আমার প্রথম একাকী ভ্রমণ!" ঈষত হেসে অল্পবয়সী ইমিগ্রেশন অফিসার নীল পারমিট কার্ড সহ পাসপোর্ট ফিরিয়ে দিলেন। "বললেন যাত্রা শুভ হোক। হ্যাভ এ গুড ট্রিপ।"
আরও পড়ুন12 July, 2019 - 04:58:07 PM
ট্রেন থেকে নেমে গাড়ি নিয়ে রওনা দিলে দেখা যাবে লাল আভায় মোরা এক গ্রাম, যা শহরতলির থেকে অনেক দূরে। ধুলো ওড়ানো রাঙা মাটির পথ আর দূরে পাহাড়।আর পুরুলিয়ার কথা বললেই মনটা কেমন গেয়ে ওঠে- পিন্দারে পলাশের বন পালাব পালাব মন...
আরও পড়ুন2 July, 2019 - 04:10:00 AM
খ্যাতির সীমা নেই তার, শহরের নাম মালদহ বা মালদা। হ্যাঁ, আমাদের এই পশ্চিমবঙ্গেরই অন্যতম প্রাচীন শহর মালদহে নবাবি আমলের প্রাচীন মসজিদ, প্রাচীন মন্দির, আম, লিচু, লোক সংগীত, এক সময়ের বিখ্যাত কবিগান, ইতিহাস, চলমান বর্তমান।
আরও পড়ুন20 June, 2019 - 03:10:00 AM
আমরা অনেকেই ভ্রমণ প্রিয়সী। তবে কেউ একটু বেশি কেউ বা কম। কিন্তু ঘুরতে যাবো শুনলেই মনে হয় ছোটো থেকে বড়ো সবাই আগ্রহী হবে। তবে যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী তার পছন্দের জায়গা বেছে নিয়ে ঘুরে আসেন। কিন্তু হঠাত যদি মন চায় কাছাকাছি কোথাও থেকে ঘুরে আসি তাহলে আমরা চলে যেতেই পারি বাঁকুড়া।
আরও পড়ুন17 April, 2019 - 02:15:00 PM
একটা আস্ত গ্রাম যে এমন রঙিন হতে পারে, তা নিজের চোখে না দেখলে আপনার বিশ্বাসই হবে না। সেই গ্রামের সকলেই শিল্পী। তাই প্রত্যেকের নামের সঙ্গেই যুক্ত হয়েছে ‘চিত্রকর’ শব্দটি। এই বাংলার সংস্কৃতিকে পটচিত্রে ধরে রাখা গ্রামটির অবস্থান পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায়। নয়াগ্রাম। বাংলার পটশিল্পকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়া এক নাম। নয়াগ্রামের প্রতিটি ঘরের দেওয়াল, দালান চিত্রিত। নয়াগ্রামে পা রাখলেই আপনার চোখে শুধুই ফুটে উঠবে পটচিত্রে রঙিন, বর্ণময় বাংলার ইতিহাস, পুরাণ, সংস্কৃতি। পটচিত্র শুধু ছবি আঁকাই নয়, তার সঙ্গে থাকে পটের গানও। শিল্পীরা আগে গান বাঁধেন। তার পরে সেই গানের দৃশ্য আঁকা হয়। এক সময়ে গান লেখা ও ছবি আঁকা
আরও পড়ুন16 April, 2019 - 01:35:00 PM
দার্জিলিঙ কিংবা সিকিমের কনকনে ঠাণ্ডা নেই। গাড়িতে চড়ে চড়াই-উতরাই পেরনো নেই। বিস্তীর্ণ ধান ক্ষেত আর খোলা মাঠে বসে দিব্য উপভোগ করতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘাকে। শুধু তাই নয়, মেঘমুক্ত আকাশ থাকলে ঝকঝকে দেখা যাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা-সহ তুষারমৌলি হিমালয়ের অন্যান্য শৃঙ্গকেও। কিন্তু তার জন্য আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। পঞ্চগড় শহর থেকে বাংলাদেশের উত্তরে শেষ সীমান্ত বাংলাবান্ধা আসতে সড়কপথে সময় লাগে মাত্র ৪০ মিনিট। এখান থেকে শিলিগুড়ি মাত্র ৮ কিলোমিটার, নেপাল ৬১ কিলোমিটার ও ভুটান ৬৪ কিলোমিটার। তেঁতুলিয়ার পুরানো ডাকবাংলোর পাশ দিয়ে চলে আসুন সীমান্ত নদী (নদীর ওপারেই ভারত) মহানন্দার তী
আরও পড়ুন1 April, 2019 - 02:50:00 PM
রেজওয়ান সিদ্দিকী অর্ণ। সাংবাদিক, বাংলাদেশ ভ্রমণ করার জন্য মানুষের আলাদা একটি মন প্রয়োজন। যে মন কেবলি তাগাদা দেবে নিজ বাসা থেকে বেরিয়ে পড়ার জন্য। ভ্রমণ করার জন্য কেনো অদেখা জায়গা। যদিও সবার ভ্রমণের মন থাকে না। কিছু মানুষ কেবল নিজের বাসা, কর্মক্ষেত্র আর এলাকার চায়ের দোকানে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে জীবন কাটিয়ে দেয়। কিন্তু এটা তো কোনও জীবন নয়। মানুষের বেঁচে থাকাকে অর্থবহ করে তোলে ভ্রমণ। এই ভ্রমণের মাধ্যমে মানুষ নিত্য নতুন কিছু আবিষ্কার করতে পারে। বাড়াতে পারে চেনা জগতের বিস্তৃতি। অনেকে মনে করেন, ভ্রমণ করতে হলে প্রচুর টাকা পয়সার প্রয়োজন হয়। সময় দরকার হয়। বিশেষ করে আবার মধ্যবিত্ত ছাপোষা চাকুরিজীবি কিং
আরও পড়ুন5 March, 2019 - 01:45:00 PM
দীপঙ্কর দাস দীপঙ্কর দাস। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টের স্নাতক। বর্তমানে পেশায় স্থপতি। হেলথকেয়ার প্রজেক্ট এবং এডুকেশনাল প্রজেক্ট নিয়ে আর্কিটেকচারাল কনসালটেন্সি করেন। ফেসবুকে লেখার পরে আমি অনেকগুলো ফোন পাই। আমার বেশ ভাল লাগে। সোনার কেল্লা নামটার মধ্যেই একটা রহস্য উপাদান কাজ করে! কেমন যেন অদ্ভুত একটা ভালো লাগা তৈরি হয়। এরমধ্যে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হল দেশের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওলজি ডিপার্টমেন্ট থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। আমাকে গোল্ডেন গ্লাস সঙ্গে নিয়ে আসতে বলা হয়। আমি গোল্ডেন গ্লাস নিয়ে ডিপার্টমেন্টে যোগাযোগ করি। আমি পুরো ঘটনাটা অধ্যাপক সুগতবাবুকে ...
আরও পড়ুন1 March, 2019 - 03:40:00 PM
পলাশ মুখোপাধ্যায় আমরা যারা কলকাতার আশেপাশে থাকি তাদের জন্য একটু দম ফেলবার জায়গা খুব প্রয়োজন। কোলাহল, দূষণ, হট্টগোল ছাড়িয়ে মাঝে মধ্যে একটু সবুজ প্রকৃতির মাঝে প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারলেই যেন গদ্যে ভরা জীবনে আসে ছন্দের ছোঁয়া। সেটাই আবার কাজে ফেরার জন্য জিয়নকাঠি হয়ে ওঠে আমার মত ঘুরণচণ্ডীদের কাছে। কদিনের ঠাসা কাজের ফাঁকে সেদিন বেরিয়েই পড়লাম জয় মা বলে। বেশি দূরে যাওয়ার সময় নেই, তাই ঘরের কাছেই যেতে হবে; কি আর করা, উঠে বসলাম বনগাঁ লোকালে। উদ্দেশ্য ইছামতীর ধারে একটু সবুজের চাদরে মোড়া নিস্তরঙ্গ জীবনে ছোট্ট একটু ঢেউ তোলা। প্রথমে একটু ছক কষে নিতে হয়েছে। কারণ আমি স্বল্প সময়ে বেশ কয়েকটি জায়গায় যাব ঠিক ক
আরও পড়ুন