পঞ্চানন কর্মকার
15 June, 2019 - By Bangla WorldWide
8 June, 2019 - 02:40:00 AM
ইস্টার্ন বাইপাসে হাইল্যান্ড পার্কের গ্লেন টাওয়ারের ফ্ল্যাট নম্বর ৯ এ। ঢুকেই বিশাল বসার ঘর। তারপাশে কিচেন। আর উল্টো দিকে টয়লেট। টয়লেটের আড়াআড়ি ভাবে দুটো ঘর। আর কিচেনের পরেই একটা বেশ বড় স্টাডি রুম। মাস্টার্স বেডরুমের সঙ্গে অ্যাটাচড টয়লেট।
আরও পড়ুন6 June, 2019 - 02:52:00 AM
'শক্তিশেল' বেতারে প্রথম প্রচারিত হয় ২৫শে আগষ্ট ১৯৮১-তে । অনেক বছর আগের প্রযোজনা । কিন্তু আমার এখনও মনে হয় এই তো সেদিন ।
আরও পড়ুন26 May, 2019 - 11:22:00 PM
মানুষ শারীরিকভাবে এ পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেই কি তিনি প্রয়াত হয়ে যান? তাঁর কাজ-কর্ম, চেতনা, দর্শন সব ধীরে ধীরে ধূলির মতো হাওয়ায় মিলিয়ে যায়? অন্যরা তাঁকে ভুলে যান? না, সব মানুষের শারীরিক মৃত্যু তাঁর সবকিছুকে শেষ করে দেয় না।
আরও পড়ুন26 May, 2019 - 09:57:00 AM
জীবনের এক একটা সময় যেন একেক রকম - স্নেহের কাঙাল হয়ে থাকা; জীবনের এক একটা সমে সত্যিই যেন একেক রকম - কখনো ভাললাগে গান, কখনোবা কবিতা,
আরও পড়ুন22 May, 2019 - 11:50:00 PM
নোবেলটা চুরি গেছে – হয়েছেটা কি ! গীতাঞ্জলি কি গিয়েছে চুরি ? নাইট তো ফিরিয়েই দিয়েছিলে নৃশংস জেনোসাইডের প্রতিবাদে – তোমার কলমে ঝরে পড়েছে সমাজের কত আর্তি , কত হাহাকার- তাই তুমি ফিরে আসো প্রতি পলে অনুপলে বারবার ।
আরও পড়ুন9 May, 2019 - 09:25:00 AM
আমার রবীন্দ্রনাথ বললেই মনে হয় কি গুরু গম্ভীর লেখাটাই না লিখবো । কবি এইরকম বুকের মধ্যে সারোঙ বাজিয়েছেন, আমি আপ্লূত, দিন দুই ট্রান্স এর মধ্যে আছি - তা নয় কিন্তু ।
আরও পড়ুন17 April, 2019 - 02:15:00 PM
একটা আস্ত গ্রাম যে এমন রঙিন হতে পারে, তা নিজের চোখে না দেখলে আপনার বিশ্বাসই হবে না। সেই গ্রামের সকলেই শিল্পী। তাই প্রত্যেকের নামের সঙ্গেই যুক্ত হয়েছে ‘চিত্রকর’ শব্দটি। এই বাংলার সংস্কৃতিকে পটচিত্রে ধরে রাখা গ্রামটির অবস্থান পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায়। নয়াগ্রাম। বাংলার পটশিল্পকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়া এক নাম। নয়াগ্রামের প্রতিটি ঘরের দেওয়াল, দালান চিত্রিত। নয়াগ্রামে পা রাখলেই আপনার চোখে শুধুই ফুটে উঠবে পটচিত্রে রঙিন, বর্ণময় বাংলার ইতিহাস, পুরাণ, সংস্কৃতি। পটচিত্র শুধু ছবি আঁকাই নয়, তার সঙ্গে থাকে পটের গানও। শিল্পীরা আগে গান বাঁধেন। তার পরে সেই গানের দৃশ্য আঁকা হয়। এক সময়ে গান লেখা ও ছবি আঁকা
আরও পড়ুন11 April, 2019 - 02:10:00 PM
শিরা ফুলে ওঠে গলার। গান ধরবে? শিরা কুট করে কেটে দিলে। গান মরবে।
আরও পড়ুন5 April, 2019 - 03:35:00 PM
সুহিতা সুলতানা পথ তো পথের মতন, যারা হাঁসকলে আটকা পড়েছে চৌহদ্দীর মধ্যে তাদের উচ্চতা কতটুকু? জ্ঞানশূন্য ও লোভী মানুষের পাশে অবশেষে কেউ থাকে না! চলো যাই পাখিদের গ্রামে! ছুঁয়ে দেখি অস্তিত্বের সমূহজল; মেঘের দুপুরে অপার শূন্যতা মনে করিয়ে দেয় রক্তাক্ত দিনের কথা! গোধূলিলগ্নে যখন আমাদের গাড়ি বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ হয়ে বাড়ি ফিরছিল তখন চারদিকে আনন্দ ও বিষাদের উল্লাস ছিল। পথজুড়ে স্মৃতির ক্রন্দন অভিন্ন হৃদয়ের কাছে নিয়ে যায়। সেদিন সামান্য লোকও অসামান্য হয়ে তর্জনী উঁচিয়ে ধরেছিল। অনন্ত স্বপ্নের ভেতরে শত্রুর কোনো চিহ্ন মাত্র নেই। রাতের চাঁদ হেলে পড়েছে আশ্বিনের বারান্দায়...
আরও পড়ুন30 March, 2019 - 12:10:00 PM
লেখক শান্তনু সরস্বতী হস্টেলে যখন ফিরলো, তখন রাত এগারোটা। অনন্যা ওকে পৌঁছে দিয়ে বিদ্যুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিল। শুধু যাওয়ার আগে কাঁচ নামিয়ে বললো, "বাড়িতে পৌঁছে একটু ফ্রেশ হয়ে ফোন করবো তোমাকে। অসুবিধা নেই তো?" অরিত্র মাথা নেড়ে সায় দিয়ে বললো, "জেগে থাকবো।" অনন্যার ফোন এসেছিল যখন, তখন রাত পৌনে বারোটা। দু একটা কথা বলে অরিত্রকে ঘুমিয়ে পড়তে বললো অনন্যা। কিন্তু অরিত্রর কিছুতেই ঘুম আসছিল না। চোখ বুজলেই অনন্যার মুখটা, হাসিটা মনে পড়ে যাচ্ছিল। সামলাতে পারছিল না নিজেকে। নিজেকে দেখে আজ নিজেরই কেমন যেন অবাক লাগছিল ওর। এক দিকে যেমন একটা অজানা আনন্দ চেপে বসেছিল মনের মধ্যে, অন্য দিকে ঠিক তেম
আরও পড়ুন