বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাঙালির নিজস্ব মঞ্চ

বেতার নাটক প্রযোজনা

6 June, 2019 - By Bangla WorldWide

সমস্ত ভালো কাজে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন তিনি

26 May, 2019 - 11:22:00 PM

মানুষ শারীরিকভাবে এ পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেই কি তিনি প্রয়াত হয়ে যান? তাঁর কাজ-কর্ম, চেতনা, দর্শন সব ধীরে ধীরে ধূলির মতো হাওয়ায় মিলিয়ে যায়? অন্যরা তাঁকে ভুলে যান? না, সব মানুষের শারীরিক মৃত্যু তাঁর সবকিছুকে শেষ করে দেয় না।

আরও পড়ুন

সত্যিকার স্বরূপে নজরুল

26 May, 2019 - 09:57:00 AM

জীবনের এক একটা সময় যেন একেক রকম - স্নেহের কাঙাল হয়ে থাকা; জীবনের এক একটা সমে সত্যিই যেন একেক রকম - কখনো ভাললাগে গান, কখনোবা কবিতা,

আরও পড়ুন

১৫৭ এ তুমি

22 May, 2019 - 11:50:00 PM

নোবেলটা চুরি গেছে – হয়েছেটা কি ! গীতাঞ্জলি কি গিয়েছে চুরি ? নাইট তো ফিরিয়েই দিয়েছিলে নৃশংস জেনোসাইডের প্রতিবাদে – তোমার কলমে ঝরে পড়েছে সমাজের কত আর্তি , কত হাহাকার- তাই তুমি ফিরে আসো প্রতি পলে অনুপলে বারবার ।

আরও পড়ুন

আমার রবীন্দ্রনাথ

9 May, 2019 - 09:25:00 AM

আমার রবীন্দ্রনাথ বললেই মনে হয় কি গুরু গম্ভীর লেখাটাই না লিখবো । কবি এইরকম বুকের মধ্যে সারোঙ বাজিয়েছেন, আমি আপ্লূত, দিন দুই ট্রান্স এর মধ্যে আছি - তা নয় কিন্তু ।

আরও পড়ুন

জীবনচর্যায় পটচিত্র, বাংলার বুকে পটে আঁকা গ্রাম

17 April, 2019 - 02:15:00 PM

একটা আস্ত গ্রাম যে এমন রঙিন হতে পারে, তা নিজের চোখে না দেখলে আপনার বিশ্বাসই হবে না। সেই গ্রামের সকলেই শিল্পী। তাই প্রত্যেকের নামের সঙ্গেই যুক্ত হয়েছে ‘চিত্রকর’ শব্দটি। এই বাংলার সংস্কৃতিকে পটচিত্রে ধরে রাখা গ্রামটির অবস্থান পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায়। নয়াগ্রাম। বাংলার পটশিল্পকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়া এক নাম। নয়াগ্রামের প্রতিটি ঘরের দেওয়াল, দালান চিত্রিত। নয়াগ্রামে পা রাখলেই আপনার চোখে শুধুই ফুটে উঠবে পটচিত্রে রঙিন, বর্ণময় বাংলার ইতিহাস, পুরাণ, সংস্কৃতি। পটচিত্র শুধু ছবি আঁকাই নয়, তার সঙ্গে থাকে পটের গানও। শিল্পীরা আগে গান বাঁধেন। তার পরে সেই গানের দৃশ্য আঁকা হয়। এক সময়ে গান লেখা ও ছবি আঁকা

আরও পড়ুন

এখন হার্মোনিয়মে বসলে পাপ হয়

11 April, 2019 - 02:10:00 PM

শিরা ফুলে ওঠে গলার। গান ধরবে? শিরা কুট করে কেটে দিলে। গান মরবে।

আরও পড়ুন

হাঁসকল

5 April, 2019 - 03:35:00 PM

সুহিতা সুলতানা   পথ তো পথের মতন, যারা হাঁসকলে আটকা পড়েছে চৌহদ্দীর মধ্যে  তাদের উচ্চতা কতটুকু? জ্ঞানশূন্য ও লোভী মানুষের পাশে অবশেষে কেউ থাকে না! চলো যাই পাখিদের গ্রামে! ছুঁয়ে দেখি অস্তিত্বের  সমূহজল; মেঘের দুপুরে অপার শূন্যতা মনে করিয়ে দেয় রক্তাক্ত দিনের কথা! গোধূলিলগ্নে যখন আমাদের গাড়ি বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ হয়ে বাড়ি ফিরছিল তখন চারদিকে আনন্দ ও বিষাদের উল্লাস ছিল। পথজুড়ে স্মৃতির ক্রন্দন অভিন্ন হৃদয়ের কাছে নিয়ে যায়। সেদিন সামান্য লোকও  অসামান্য হয়ে তর্জনী উঁচিয়ে ধরেছিল। অনন্ত স্বপ্নের ভেতরে শত্রুর কোনো চিহ্ন মাত্র নেই। রাতের চাঁদ হেলে পড়েছে আশ্বিনের  বারান্দায়...

আরও পড়ুন

ধারাবাহিক উপন্যাস: টিউশন (চতুর্থ পর্ব)

30 March, 2019 - 12:10:00 PM

লেখক শান্তনু সরস্বতী হস্টেলে যখন ফিরলো, তখন রাত এগারোটা। অনন্যা ওকে পৌঁছে দিয়ে বিদ্যুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিল। শুধু যাওয়ার আগে কাঁচ নামিয়ে বললো, "বাড়িতে পৌঁছে একটু ফ্রেশ হয়ে ফোন করবো তোমাকে। অসুবিধা নেই তো?" অরিত্র মাথা নেড়ে সায় দিয়ে বললো, "জেগে থাকবো।"  অনন্যার ফোন এসেছিল যখন, তখন রাত পৌনে বারোটা। দু একটা কথা বলে অরিত্রকে ঘুমিয়ে পড়তে বললো অনন্যা। কিন্তু অরিত্রর কিছুতেই ঘুম আসছিল না। চোখ বুজলেই অনন্যার মুখটা, হাসিটা মনে পড়ে যাচ্ছিল। সামলাতে পারছিল না নিজেকে। নিজেকে দেখে আজ নিজেরই কেমন যেন অবাক লাগছিল ওর। এক দিকে যেমন একটা অজানা আনন্দ চেপে বসেছিল মনের মধ্যে, অন্য দিকে ঠিক তেম

আরও পড়ুন

নীরবে আপন মনে

29 March, 2019 - 05:45:00 PM

লেখাটি ত্রিপুরার প্রয়াত মীরা ঘোষের 'দিনলিপি' থেকে গৃহীত মনে পড়ছে ১৯৭১ সালের কথা। সারা ত্রিপুরা উত্তেজনায় টগবগ করে ফুটছে। প্রতিদিন রেডিওতে কান লাগিয়ে শোনা অত্যন্ত ক্ষীণ ব্রডকাস্টে প্রচারিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের ঘোষণা পল্লবিত হয়ে মুখে মুখে ছড়িয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধ আর যুদ্ধ। যেন আমরাই স্বাধীনতার লড়াই লড়ছি। আমাদের সামনের উঠোনে ট্রেঞ্চ, সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা ঘুরে ঘুরে যাচ্ছে। একটুও অসাবধান থাকবার জো নেই। আমাদের স্যার কিন্তু পাকিস্তানের পরাজয় সম্বন্ধে নিশ্চিত জেনেও সাইরেন বাজলেই সবার আগে ট্রেঞ্চের ভেতরে ঢুকে যেতেন। সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা তো সেরকমই বলেছে। কিন্তু ভেতরে ঢুকে গেলে তো বাইরের আকাশে ক

আরও পড়ুন

বাঁধাধরা রোদ

29 March, 2019 - 02:25:00 PM

বলাকা দত্ত কই, রোদ তো তেমন উঠলো না,গুঁড়ো গুঁড়ো আলোর রেণু আমার গায়ে ছড়িয়ে পড়লো না;আশা ছিল, চোখ মেলেই দেখতে পাবো তোমায়দাঁড়িয়ে আছো আমার মাথার পাশে-আলোয় আলো হয়ে উঠেছে পূবদিকতুমি ক্রমাগত ঝুঁকে পড়ছো আমার দিকে,আর আমি, ভেসে যাচ্ছি বয়ে চলেছি ডুবে যাচ্ছিকী এক অসহ্য সুখে!! কোথায় পার কোথায় মান্দাস!! গতকাল নিমের ডালে, ঠিক যেখানে রোদ বসেছিলআজও সেই সময় একইভাবে বসে আছে ওই ডালে,নতুন বছরের প্রথম দিনে, ওরও তো ইচ্ছে হয়পা ছড়িয়ে গা এলিয়ে দিতেনরম বুকের আদুরে আঁচে একটু জরিয়ে মরিয়ে থাকতে!নতুন! নতুন! আর নতুন! বলতে পারো কিসের নতুন!বাঁধাধরা রোদ নিমের ডালেবছর আসে, বছর ঘুরে যায় আমার সমস্ত পূবদিক আড়াল করেস্থির দাঁড়িয়ে আছো ত

আরও পড়ুন

SUBSCRIBE TO NEWSLETTER

SUSCRIBETE