বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাঙালির নিজস্ব মঞ্চ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ-নবম পর্ব

17 December, 2020 - 01:05:00 PM

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ১৪ ডিসেম্বর একটি কালো দিন। এদিন পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং তাদের দোসর রাজাকার আলবদর বাহিনী মিলে ঢাকায় বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। পাকবাহিনী পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাঙ্গালীর মেধা ও মননের উপর আক্রমণ হানে। বুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই পাকিস্তান বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়েছেন। কিন্তু চৌদ্দ ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী নিধনের ঘটনাটি ছিল পূর্ব পরিকল্পিত গণহত্যা। বিশ্বের ইতিহাসে এক কলঙ্কময় অধ্যায়। বাংলাদেশের মানুষ আজও দিনটিকে স্মরণ করেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

আরও পড়ুন

দুর্গাপুজো: প্রবাসীমনের আনন্দ আর মনখারাপের গল্প

16 December, 2020 - 04:23:00 PM

"বাজল তোমার আলোর বেণু মাতল রে ভুবন" - সত্যিই এই গান আর কাকডাকা ভোরে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠে স্তোত্রপাঠ কানে আসলেই পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে থাকা বাঙালিমন একনিমেষে মেতে ওঠে। যদিও এবছরটা বোধহয় সবদিক থেকেই একটু আলাদা, বিশ্বজোড়া মহামারী যেমন আমাদের সদা সন্ত্রস্ত করে রেখেছে, তেমনি ক্যালেন্ডার যতই জানান দিক যে আশ্বিনমাস এসে পড়েছে ; পঞ্জিকার গেরোয় এবার তা নাকি মলমাস, অগত্যা মহালয়ার পর একমাসেরও বেশি অপেক্ষা আমাদের ঘরের মেয়ে উমার জন্য।

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ-অষ্টম পর্ব

16 December, 2020 - 12:30:00 PM

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনের ক্ষেত্রে আগরতলার শিল্পী, কবি, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীরা অনন্য অবদান রেখেছিলেন। ৩০শে মার্চ,১৯৭১ সুধী সমাজের আহ্বানে আগরতলায় বাংলাদেশের মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে একটি বিরাট মিছিল হয়। এপ্রিল মাসে উদয়পুরেও ছাত্রদের একটি মিছিল সংগঠিত হয়েছিল। এই মিছিলে ছাত্র পরিষদ, ছাত্র ফেডারেশন সহ সব অংশের ছাত্রছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল।

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষ

16 December, 2020 - 05:14:00 AM

আজ ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষের শুভ সূচনা। বাঙালি জাতির শৌর্যবীর্য এবং বীরত্বের এক অবিস্মরণীয় কীর্তি ও সাফল্যের ইতিহাস রচিত হয় ১৯৭১ সালের এই দিনে। পৃথিবীর মানচিত্রে "বাংলাদেশ" নামে একটি স্বাধীন ভূখণ্ডের আত্মপ্রকাশের দিন এটি।

আরও পড়ুন

কোন্ স্বপনের দেশে

15 December, 2020 - 05:32:00 PM

আমার মন কেবল-ই ফিরে যায় সেই বাল্যে। সাত সকালে স্নান। পাটভাঙা নতুন জামা পরে পুজোতলায় ছুটতাম। কখনও দাদামশাইয়ের হাত ধরে। কখনও সখনও একলা ছুট। সেই ছুটতে গিয়ে কতবার পায়ের নখ উড়ে গিয়েছে! তবু দৌড় থামত না। ঢোলের বাজনা যতো কানে আসত, ভাবতাম পুজো ফুরিয়ে গেল— দৌড়... দৌড়। এক পুজোতলা থেকে আরেক পুজো তলায় দৌড়!

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ-সপ্তম পর্ব

15 December, 2020 - 02:05:00 PM

পঁচিশে মার্চের পর আওয়ামী লীগের নেতারা গ্রেফতার এড়াতে এবং ভারতের সাহায্য লাভের বিষয়ে আলাপ আলোচনা করতে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে চলে আসেন। বহু শীর্ষ নেতা ত্রিপুরায় এসে আশ্রয় নেন। এম,আর, সিদ্দিকী, সিরাজুল হক ও আবদুল্লাহ আল হারুন চৌধুরী আগরতলায় পৌঁছে সাক্ষাৎ করেন তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী শচীন্দ্র লাল সিংহের সঙ্গে। শচীন বাবু তাঁদের নিয়ে দিল্লীতে গিয়ে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী সেই সময়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ড: ত্রিগুণা সেনকে আগরতলায় পাঠান। ত্রিগুণা সেন তখন ত্রিপুরা থেকে রাজ্যসভার সদস্য ছিলেন।

আরও পড়ুন

আন্তর্জালিক আলোচনা সভা: ভারতবর্ষে সংবিধানের প্রস্তাবনা কী সত্যিই সুরক্ষিত?

15 December, 2020 - 11:45:00 AM

"বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড" অন্তর্জালের মাধ্যমে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করতে চলেছে আগামী ১৮ই ডিসেম্বর, শুক্রবার,২০২০, ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টায়। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে স্বীকৃত ভারতবর্ষে সত্যিই কী চিন্তা, মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা সুরক্ষিত?

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তী

14 December, 2020 - 06:55:00 PM

"বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড" অন্তর্জালের মাধ্যমে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করতে চলেছে আগামী ১৮ ই ডিসেম্বর, শুক্রবার,২০২০, ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টায়। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে স্বীকৃত ভারতবর্ষে সত্যিই কী চিন্তা, মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা সুরক্ষিত? এই বিষয়ে আলোচনা করবেন সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা।

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ-ষষ্ঠ পর্ব

14 December, 2020 - 05:35:00 PM

বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সংগ্রাম একদিনে শুরু হয় নি। দীর্ঘ তেইশ চব্বিশ বছরের অত্যাচার, শোষণ ও বঞ্চনার ফলেই বাংলাদেশের অভ্যুদয়। ১৯৪৭ সালে মহম্মদ আলি জিন্নাহ দ্বিজাতিতত্ত্বের সুরসুরি দিয়ে, সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটেনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে মুসলমান সম্প্রদায়ের জন্য পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছিলেন। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে বাঙ্গালী এবং পাঞ্জাবীরা সবচাইতে বেশি অবদান রাখলেও স্বাধীনতা লাভ ও দেশ ভাগের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হলো এই দুই জাতি। চৌদ্দ পুরুষের ভিটেমাটি ছেড়ে চলে আসতে হলো কোটি কোটি মানুষকে। বাঙ্গালী মুসলমানদের মনে আশা জেগেছিল, মুসলিম প্রধান পাকিস্তানে তারা সুখে শান্তিতে বসবাস করবেন। কিন্তু শুরু থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকরা বাঙ্গালী মুসলমানদের উপর অত্যাচার শুরু করলেন। পাকিস্তানের জনসংখ্যা অনুপাতে বাঙ্গালীরা সংখ্যা গরিষ্ঠ হয়েও রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তাদের কোন ভূমিকা রইল না।

আরও পড়ুন

SUBSCRIBE TO NEWSLETTER

SUSCRIBETE