ইংল্যান্ডের চিঠি: বাগদেবীর আরাধনায় লন্ডন যেন কলকাতা
13 February, 2019 - By Bangla WorldWide
13 February, 2019 - 08:47:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: কর্মসূত্রে যাঁদের প্রবাসে থাকতে হয়, সেই এনআরআই বা অনাবাসী ভারতীয়দের ব্যাঙ্ক মারফৎ আর্থিক লেনদেনের বিষয়টিকে অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া। বিদেশে থেকে যাঁদের দেশে ঘন ঘন টাকা লেনদেন করতে হয় তাঁরা এখন বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-পরিবারের কাছে খুব কম সময়ের মধ্যে অর্থ স্থানান্তরিত (Fund transfer) করতে পারবেন স্টেট ব্যাঙ্কের মাধ্যমে। শুধুমাত্র এনআরআইদের জন্য এসবিআইয়ের কয়েকটি পরিষেবা রয়েছে- SBI Rupee Instant Flash - এটি বাহরিন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির এক্সচেঞ্জ হাউস বা ব্যাংকগুলির সঙ্গে সম্পর্কিত। এইসব দেশে থাকা এসবিআই গ্রাহকর
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 08:40:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: ডুয়ার্স। নামটা কানে কিংবা মনে এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজ এক পাহাড়িয়া প্রকৃতির হাতছানি। যেখানে নদী, জঙ্গল আর পাহাড়িয়া গ্রামেরা থাকে হাত ধরাধরি করে। ভ্রমণ গাইডে আজ রইল ডুয়ার্স বেড়ানোর পরিকল্পনা। ট্যুর প্ল্যান ১০-১২ দিনের ছুটির কথা ভেবে করা হয়েছে। ছুটির পরিমাণ অনুযায়ী কোথাও-কোথাও থাকা দু-এক দিন বাড়ানো কিংবা কমানো বা কোনো জায়গা যোগ-বিয়োগ করা যেতেই পারে। গরুমারা-চাপড়ামারি ১ম দিন: বাগডোগরা এয়ারপোর্ট/ নিউ মাল জংশন/নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে সামসিং/ সানতালেখোলার দিকে রওনা। রাত্রিবাস সামসিং/ সানতালেখোলা। ২য় দিন: সামসিং/ সানতালেখোলা/রকি আইল্যান্ড বেড়ানো। ...
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 08:40:00 PM
ঠাকুর পরিবারের সদস্য বিশিষ্ট সঙ্গীত বিশেষজ্ঞ সন্দীপ ঠাকুর জার্মানি প্রবাসী ১৯৩১ সালে আমি যেখানে জন্মেছিলুম সেটা যেন একটা দ্বীপ; তবে তার চারপাশে জলের বদলে সব রাস্তা। আমাদের পূর্বপুরুষদের নামে সব রাস্তাঘাট ও গলি। দর্পনারায়ণ ঠাকুর স্ট্রিট এবং কালীকৃষ্ণ ঠাকুর স্ট্রিট চলে গেছে একেবারে দক্ষিণে। আর পশ্চিমে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর রোড। উত্তরে রঘুনন্দন ঠাকুর লেন। আবার জোড়াবাগান পেরিয়ে পূবে গেলেই প্রসন্নকুমার ঠাকুর স্ট্রিট। এর একশ গজ দক্ষিণে দ্বারকানাথ ঠাকুর লেন। দর্পনারায়ণ ও নীলমণি ঠাকুর দুই ভাই আমাদের পিতৃপুরুষের এই বসতবাটি স্থাপন করেন ১৭৬১ সালে পাথুরিয়াঘাটায়। এঁরা কান্যকুব্জ থেকে আগত ভট্টনারায়ণের এ
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 07:35:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: ছবি সাল ভাষা মাধ্যম রাতভোর ১৯৫৫ বাংলা সাদাকালো নীল আকাশের নীচে ১৯৫৮ বাংলা সাদাকালো বাইশে শ্রাবণ ১৯৬০ বাংলা সাদাকালো পুনশ্চ ১৯৬১ বাংলা সাদাকালো অবশেষে ১৯৬৩ বাংলা সাদাকালো প্রতিনিধি ১৯৬৪ বাংলা সাদাকালো আকাশকুসুম ১৯৬৫ বাংলা সাদাকালো মাটির মনিষা ১৯৬৬ ওড়িয়া সাদাকালো ভুবন সোম ১৯৬৯ হিন্দি সাদাকালো ইন্টারভিউ ১৯৭০ বাংলা সাদাকালো এক আধুরি কাহানি ১৯৭১ হিন্দি সাদাকালো ক্যালকাটা ৭১ ১৯৭২ বাংলা সাদাকালো পদাতিক ১৯৭৩ বাংলা সাদাকালো কোরাস ১৯৭৪ বাংলা সাদাকালো মৃ
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 06:42:00 PM
সিদ্ধার্থ দেব। কুয়েত অয়েল কোম্পানির অবসরপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার ১৯৮১ সালের জানুয়ারিতে এসে পৌঁছাই কুয়েতে, নতুন চাকরি নিয়ে। এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট চার ঘন্টা দেরিতে ছেড়েছিল বম্বে থেকে। রাত ন'টায় যেখানে পৌঁছোবার কথা, সেখানে রাত একটায় পৌঁছাই। বাইরে ট্যাক্সি পাওয়া যায় জানতাম, মাস তিনেক আগে যখন ইন্টারভিউ দিতে এসেছিলাম, তখন দেখে গিয়েছি। কিন্তু এত রাতে, অচেনা জায়গা, একটু ভয় ছিল মনে। যেতে হবে আহমদী নামে এক শহরে। আহমদী কুয়েত অয়েল কোম্পানির নিজস্ব শহর। ইমিগ্রেশনে আমার সামনেই এক সুদর্শন সর্দারজি দাঁড়িয়েছিলেন, বছর ৪০/৪৫-এর হবেন। যখন লাগেজের জন্য অপেক্ষা করছি, ভদ্রলোককে গিয়ে জিজ্ঞেসই করে ফেললাম যে আমাকে আহমদী যেতে ...
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 06:40:00 PM
শমিতা নাগ একজন প্রথিতযশা চিত্রশিল্পী ও শিল্প সমালোচক বিদেশি শাসকরা এদেশে তাদের ক্রমপ্রসারশীল উপনিবেশের স্থায়িত্বের জন্য জন্য কয়েকটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সূচনা করেছিল, যার একটি ছিল কারিগরিবিদ্যায় নিপুণ নিচুতলার কিছু কর্মী তৈরি করা যারা নকলনবিশ করতে পারবে। রেললাইন পাতা, ভৌগলিক জরিপ, সড়কপথ তৈরি এসব সরকারি সর্বেক্ষণ দপ্তরগুলিতে চাক্ষুষ অনুকৃতি, জ্যামিতিক নকশা তৈরীর কর্মী ছিল অপ্রতুল। সেই জন্য ১৮৩৯ সালে কলকাতায় প্রথম স্থাপিত হল মেকানিক ইন্সটিটিউট, পরবর্তী ১৮৬৪ সালে যা সরকারি আর্ট স্কুল হিসাবে পরিচিত হয়। উনিশ শতকের শিক্ষিত জনমানসে মনবুদ্ধিচেতনার যে জাগরণ দেখা দিয়েছিল, শিল্প সেখানে ছিল একেবারেই ব্
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 06:40:00 PM
লেখিকা সুজাতা দত্ত প্রকৃতির টানে বেরিয়ে পড়েন বারবার। সেই অভিজ্ঞতাই তাঁর কলমে। আপাতত জলে গোড়ালি ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। পায়ের তলায় বালি, কয়েকটা জলের পোকা আর মাছ আমার পায়ের আশেপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এইবালি-জলের একটা অদ্ভুত গন্ধ আছে। মনে হয় একটা স্বাদও আছে। যে স্বাদের ছোঁয়া পাওয়া পাই সোনাঝুরির লালমাটির পথে, বেথুয়াডহরির জঙ্গলে। ঠিক যেন এক বামুন ঠাকুরের হাতে রান্না নানা পদ। কোথায় একটি মিল রয়েছে সেই স্বাদের। এই ঘ্রাণ আর স্বাদের টানেই তো ফিরে আসা বারবার। কোলাহলকে বারণ করে যেতে চাই বলে বাগডোগরায় নেমে চলে এসেছি সেবকের পথে। অনেকটা ঘুরপথ। তবে এই রাস্তায় পাহাড় কানেকানে কথা বলে। সকালের তিস্তা জলতরঙ্গে ভৈরবী বাজ
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 06:40:00 PM
ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায় যতদিন পৃথিবী আছে ততদিন ডাক্তার আর মানুষের মধ্যে সম্পর্ক থাকবে। এই সম্পর্ক বন্ধুত্বের। জীবন মানেই রোগ থাকবে। রোগ থাকলে ডাক্তারও থাকবে। পৃথিবীর নিয়মেই তাই ডাক্তার এবং মানুষ পাশাপাশি থাকবে। এর কোনও বিকল্প হতে পারে না। কিন্তু পরিবর্তনশীল জগতে চিকিৎসা-শাস্ত্রের তথা চিকিৎসা-বিজ্ঞানের অভাবনীয় পরিবর্তন ঘটেছে। সেই পরিবর্তনের সঙ্গে চলতে গিয়ে আমাকেও প্রতি ক্ষেত্রেই নতুন করে শিখতে হয়েছে। এই শিক্ষা আমার কাছে চিরকালের। একটা কথা মনে রাখতে হবে, চিকিৎসা-বিজ্ঞান কিন্তু ‘পিওর সায়েন্স’ নয়। ফিজিক্স, কেমিস্ট্রিতে পরিবর্তন ঘটেছে ঠিকই, তবে তা নির্দিষ্ট কাঠামোর মধ্যেই থেকেছে। অপরদিকে চিকিৎসা-বি
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 06:35:00 PM
সব কিছু কেমন যেন আচমকাই ঘটে গিয়েছিল। আমি সাত বছর থেকে গিটার বাজিয়ে গান গাইতাম। আর গান লিখতাম নিজেই। ২০১৪ সালে আমরা ছুটিতে কলকাতায় এসেছিলাম। তখন এখানে আমি কয়েকটা বিষয়ে গান লেখার কথা ভাবি। কিন্তু গিটার-ফিটার কিছু না থাকায় আমি কবিতার আকারে কাগজে লিখে ফেলি।
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 05:35:00 PM
রেজওয়ান সিদ্দিকী অর্ণ। বাংলাদেশের সাংবাদিক। বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয়তা কাঁটাতার পেরিয়ে পশ্চিমবাংলাতে আজ আকাশচুম্বী। শুধু তাই নয়, বাংলায় এখন যেসব ব্যন্ড দল গড়ে উঠেছে সেসব ব্যান্ড দলের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে বাংলাদেশের ব্যন্ড সংগীত। একথা সেখানকার অনেক ব্যান্ড সংগীতশিল্পী স্বীকারও করেন অকপটে। জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অনুপম রায় ভারতীয় গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের পছন্দের গানের বিষয়ে কথা বলতে গিলে বলেছেন, ‘ছোট বেলায় আমাদের বাড়িতে গান শোনার অভ্যাস ছিল। বাবা বিভিন্ন ধরনের গান শুনতেন। সেসব গান আমিও শুনতাম। পাশাপাশি তখন বাংলা ব্যান্ডের একটা জোয়ার ছিল। বাংলাদেশের মাইলস, এলআরবি,...
আরও পড়ুন