অগ্নিবৃক্ষ তিনি, আমরা বহ্ন্যুৎসবের প্রত্যক্ষদর্শী
11 December, 2025 - By Editor Role
5 December, 2025 - 12:00:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড প্রতিবেদন “আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবেপান্থপাখির কূজন কাকলি ঘিরেআগামী পৃথিবী কান পেতে তুমি শুনোআমি যদি আর নাই আসি হেথা ফিরে—” এ শুধু গান নয়, এ যেন এককবির অস্তিত্বের ঘোষণা। কালের নিয়মে বদলেছে সব। বদলায়নি এক গীতিকারের কথার আকর্ষণ তিনি গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার। শতবর্ষে আপামর বাঙালির সঙ্গে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছে বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড। গৌরীপ্রসন্নের লেখা গানের এক বড় শক্তি ছিল আবেগ। বাংলা সিনেমাকে আম জনতার কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে তাঁর অবদান উত্তম-সুচিত্রা, হেমন্ত-মান্নার থেকে কোনও অংশে কম নয়। ১৯২৫ সালের ৫ ডিসেম্বর, গ্রাম বাংলার গোপালনগরে জন্ম হয় বাংলা গানের স্বর্ণযুগের এই গীতিকার
আরও পড়ুন25 November, 2025 - 12:30:00 PM
সৌরভ হাওলাদার, কৃতি প্রযুক্তিবিদ ও লেখক “পূতিগন্ধময় বললে, কিছুই বোঝা যায় না।” জোনাকি নাট্যদলের মহলা ঘরে প্রণবেশ যখন কথাগুলো বলে, ওর চারপাশে গোল হয়ে বসে থাকা নানা বয়েসের সদস্যরা উদগ্রীব হয়ে শোনে। প্রণবেশ আবার বলে, “শব্দ, একটা ধ্বনি সমষ্টি মাত্র। আমি উচ্চারণ করলাম, তোমরা তোমাদের শ্রবণেন্দ্রিয় দিয়ে সেগুলো নিজের মধ্যে গ্রহণ করলে, তোমাদের মস্তিষ্ক সেই ধ্বনি-সমষ্টি নিয়ে, তার নিজস্ব সংগ্রহে থাকা পূর্ব অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলিয়ে, তোমায় একটি অনুভূতির অবয়ব তৈরি করে দেবে। আমি একশ শতাংশ নিশ্চিত, তোমাদের এই পূর্ব অভিজ্ঞতার ঝুলিতে এই গন্ধের কোন উল্লেখ নেই। শব্দের ধ্বনির সঙ্গে মিলিত যে ঘ্রাণের ইতিহাস, তা অভিজ
আরও পড়ুন15 November, 2025 - 11:30:00 AM
অবাস্তব মনে হলেও সত্যি! গত ২৮ দিনের (১৬ অক্টোবর, ২০২৫-১২ নভেম্বর,২০২৫) গুগল অ্যানালিটিক্সের পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, এই সময়ের মধ্যে বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড-এর সব থেকে বেশি শ্রোতা/দর্শক সংযুক্ত হয়েছেন চীন থেকে। ওই পরিসংখ্যান বলছে, ওই ২৮ দিনে শুধু চীনেই ৭৬৯ জন বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড-এর সংস্পর্শে এসেছেন। এরমধ্যে শুধু ল্যামঝাই শহরেই ৪৭৯ জন পরিচিত হয়েছেন আমাদের আন্তর্জালিক মাধ্যমের সঙ্গে। বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড-এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গিয়েছে সিঙ্গাপুরেও। এশিয়ার সিঙ্গাপুর, ইরাক, ভিয়েতনাম, জাপান; দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিল, কলম্বিয়া, চিলি; ইউরোপের তুরস্ক, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডসয়েও পৌঁছে গিয়েছে বাংলা ওয়
আরও পড়ুন6 November, 2025 - 11:30:00 AM
বাংলা সিনেমার ত্রয়ী— সত্যজিৎ, ঋত্বিক ও মৃণাল-এর অন্যতম ঋত্বিক কুমার ঘটক। ৪ নভেম্বর ছিল তাঁর জন্মশতবার্ষিকী। তাঁর ছবিতে বারবার ফিরে এসেছে দেশভাগের ইতিহাস ও ছিন্নমূল মানুষের যন্ত্রণা— যার ধারাবাহিক প্রকাশ তাঁর দেশভাগ ত্রয়ী: মেঘে ঢাকা তারা (১৯৬০), কোমল গান্ধার (১৯৬১) ও সুবর্ণরেখা (১৯৬৫)।
আরও পড়ুন5 November, 2025 - 11:30:00 AM
ডঃ সেমন্তী ঘোষ সহযোগী সম্পাদক এবং প্রধান, সম্পাদনা বিভাগ, আনন্দবাজার পত্রিকা ‘‘আমাদের এমনই অভ্যাস যে যাঁকে এক বার নেতৃপদে বরণ করি, তাঁর উপর এত ভার চাপাই, তাঁর কাছ থেকে এত বেশি বেশি দাবি করি যে কোনও মানুষের পক্ষে এত ভার বহন বা এত আশা পূরণ করা সম্ভব নয়।’’ চিত্তরঞ্জন দাশের অকালপ্রয়াণের খবর পেয়ে শোকাহত তরুণ সুভাষচন্দ্র বসু মান্দালয় জেলে বসে এই কথা লিখেছিলেন। নেহাত কথার কথা নয়, সত্যিই ১৯২০-র দশকের প্রথম ভাগে ভারতের জাতীয় আন্দোলনের একটা বিরাট ভার বহন করছিলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ, চেষ্টা করছিলেন দেশবাসীর অনেক আশা পূরণের। অসহযোগ আন্দোলন শেষ হয়েছে ১৯২২ সালে, গান্ধীজির নির্দেশে। তবে দেশে তখনও ব্রিটি
আরও পড়ুন1 November, 2025 - 11:30:00 AM
শাল্মলী কুণ্ডু প্রাক্তন সাংবাদিক ও নমস্তে বার্লিন ই.ভি.-এর সাংস্কৃতিক দলের সক্রিয় সদস্য, জার্মানি এই শরতে বার্লিন আবারও প্রত্যক্ষ করেছিল এক অনন্য পুনর্মিলনের মুহূর্ত। শহরের প্রাচীনতম দুর্গাপূজা আয়োজক দল, নমস্তে বার্লিন ই.ভি., নতুন উদ্যমে ফিরিয়ে এনেছিল সেই উৎসবের আবহ, যা শুরু হয়েছিল ১৯৭৫ সালে, কয়েকজন প্রবাসী বাঙালির অদম্য ভালোবাসা আর মাতৃভূমির টানে। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে টিকে থাকা এই পূজা আজ হয়ে উঠেছে বার্লিনে বাঙালির পরিচয়ের প্রতীক। এই বছরের পূজার আবহ ছিল বিশেষত আবেগঘন। কোভিড মহামারির দীর্ঘ বিচ্ছিন্নতা পেরিয়ে আবার একত্রিত হয়েছিল প্রজন্মের পর প্রজন্ম। প্রথম প্রজন্মের অনেকেই আজ আর নেই, কিন্তু
আরও পড়ুন14 October, 2025 - 02:32:35 PM
আরও পড়ুন
14 October, 2025 - 02:08:14 PM
আরও পড়ুন
10 October, 2025 - 11:30:00 AM
ডাঃ দুলাল বসু কলকাতার প্রাক্তন শেরিফ, বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রাক স্বাধীনতার মুহূর্তের আমার শিশু চোখে দেখা বাংলাদেশের বর্ধিষ্ণু গ্রাম কেন্দ্রিক দুর্গাপূজা মানে গ্রামের মধ্যখানে অনেকটা সেন্ট্রাল পার্কের ধাঁচে পল্লীমঙ্গল মাঠের সকলকে নিয়ে একচালা দুর্গা প্রতিমার আরাধনা (পূজার রীতিনীতি মেনে)। সঙ্গে এটাও দেখেছি কতিপয় ধনীর গ্রাম বাড়িতে (অনেকটা জমিদারদের মত) বৃহৎ আকারে সেই একচালা দুর্গা মূর্তি পূজা- তাদের নিজস্ব ঠাকুরদালানের নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থাপনা করে। সঙ্গে অনেকটা মেলার মতো শিশু বিনোদনের খেলা ও রাত্রে ছোট মতো যাত্রা ও সার্কাস। এতকিছু আড়ম্বরের ভিতর পূজার নিয়ম অবশ্যই তারা মেনে চলত। স্বাধীনতার পর
আরও পড়ুন